ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে প্রায় ৫০ কি:মি উত্তর-পশ্চিমে হাওর বেষ্টিত নাসিরনগর উপজেলার একটি গ্রামের নাম কালীউতা।আর গত বছর জুলাই মাসে এই গ্রামে ঘটে গেলো এক ভয়ংকর ঘটনা।মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে
রহস্যজনক ভাবে এই গ্রামে চার শিশুর মৃত্যু হয়।কোন কারণ ছাড়াই শিশুদের এই মৃত্যুর ঘটনা গ্রামের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।নিহত শিশুদের সবার বয়স ৫ বছরের মধ্যে।আর এসোব শিশুদের লাশ পাওয়া যেতো পুকুরপাড়,ধানের ক্ষেত ও খালের পাড়ে।ঘটনার সূচনপাত হয় গত বছর ১লা জুলাই থেকে।গ্রামের মিঠু মিয়ার ছেলে হাফিজুল্লা রহস্যজনক ভাবে সন্ধ্যা বেলায় বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।পরদিন সকালে বাড়ির পাশের একটি পুকুর পাড় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।তার পরে মাত্র ৮ দিনের মধ্যে ঐ গ্রামের আইরিন,জেসমিন ও তানিয়া নামের আর তিন শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়।মৃত্যুর আগে তারা ও রহস্যজনক ভাবে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।পরে খালের পাড়,ধান ক্ষেত ও পুকুর পাড় থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।শিশুদের এই মৃত্যুর জন্য গ্রাম বাসী জ্বীনের আসর কে দায়ী করেছে।এই জন্য তারা থানায় কোন মামলা করেনি।ঘটনার পরে গ্রাম জুড়ে দেখা দেয় এক অজানা আতঙ্ক।গ্রাম বাসী মনে করে জ্বীন মানুষের রূপে এসে এসোব শিশুদের হত্যা করছে।তাই শিশু থেকে বৃদ্ধ্য কেও সন্ধ্যার পরে আর ঘর থেকে বের হতো না।তাছাড়া গভীর রাতে নাকি গ্রাম বাসি অদ্ভুদ সব আওয়াজ শুনতে পেতো।মাঝে মাঝে কে যেন এসে তাদর দরজায় টোকা দিতো।কিন্তু দরজা খুলে কাওকে পাওয়া যেতো না।
এই ঘটনার পরে নাসিরনগর থানার তত্কালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকাতা আবদুল কাদের বলে কোন ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী পরিকল্পিত ভাবে এসোব হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে।সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের খুঁজে বের করা হবে।তবে আজ পর্যন্ত এসোব হত্যাকান্ডের রহস্য বের করা যায়নি।
রহস্যজনক ভাবে এই গ্রামে চার শিশুর মৃত্যু হয়।কোন কারণ ছাড়াই শিশুদের এই মৃত্যুর ঘটনা গ্রামের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে।নিহত শিশুদের সবার বয়স ৫ বছরের মধ্যে।আর এসোব শিশুদের লাশ পাওয়া যেতো পুকুরপাড়,ধানের ক্ষেত ও খালের পাড়ে।ঘটনার সূচনপাত হয় গত বছর ১লা জুলাই থেকে।গ্রামের মিঠু মিয়ার ছেলে হাফিজুল্লা রহস্যজনক ভাবে সন্ধ্যা বেলায় বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।পরদিন সকালে বাড়ির পাশের একটি পুকুর পাড় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।তার পরে মাত্র ৮ দিনের মধ্যে ঐ গ্রামের আইরিন,জেসমিন ও তানিয়া নামের আর তিন শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়।মৃত্যুর আগে তারা ও রহস্যজনক ভাবে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।পরে খালের পাড়,ধান ক্ষেত ও পুকুর পাড় থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয়।শিশুদের এই মৃত্যুর জন্য গ্রাম বাসী জ্বীনের আসর কে দায়ী করেছে।এই জন্য তারা থানায় কোন মামলা করেনি।ঘটনার পরে গ্রাম জুড়ে দেখা দেয় এক অজানা আতঙ্ক।গ্রাম বাসী মনে করে জ্বীন মানুষের রূপে এসে এসোব শিশুদের হত্যা করছে।তাই শিশু থেকে বৃদ্ধ্য কেও সন্ধ্যার পরে আর ঘর থেকে বের হতো না।তাছাড়া গভীর রাতে নাকি গ্রাম বাসি অদ্ভুদ সব আওয়াজ শুনতে পেতো।মাঝে মাঝে কে যেন এসে তাদর দরজায় টোকা দিতো।কিন্তু দরজা খুলে কাওকে পাওয়া যেতো না।
এই ঘটনার পরে নাসিরনগর থানার তত্কালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকাতা আবদুল কাদের বলে কোন ব্যাক্তি বা গোষ্ঠী পরিকল্পিত ভাবে এসোব হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে।সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের খুঁজে বের করা হবে।তবে আজ পর্যন্ত এসোব হত্যাকান্ডের রহস্য বের করা যায়নি।
0 Comment " গ্রামে জ্বীনের আতঙ্ক"
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন